চাকরির দুহাই দিয়ে বিয়ে না করে যেনা করছে ছেলে মেয়ে এই যেনা করা বন্ধ করেতে হবে।

সক্রেটিস বিয়ে করেছিল ১৮ বছর
বয়সে;
অ্যারিস্টটল বিয়ে করেছিল ১৭ বছর
বয়সে;
শেক্সপিয়র বিয়ে করেছিল ১৬ বছর
বয়সে;
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিয়ে করেছিল
১২ বছর বয়সে;
মহাত্মা-গান্ধী বিয়ে করেছিল
১৩ বছর বয়সে;
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিয়ে
করেছিল ১১ বছর বয়সে;,,,,,,,,,,,
....
বিয়ে এদেরকে সফলতা থেকে বঞ্চিত করেনি।
একটা বড়ো পার্থক্য হলো এনারা বিয়ে করে সফল হয়েছেন। আর আমরা সফল হয়ে বিয়ে করতে চাই, তাছাড়া সফলতা বলতে আমরা যা বুঝি তাহলো সরকারি চাকরি। সরকারি চাকরি নাই আপনার কপালে বিয়েও নাই। মেয়ের বাবাও দিবে না, আপনার বাবাও দিবে না।
তাইলে যা হওয়ার তাই হবে। মেয়েদের পিছনে দৌড়াতে দৌড়াতে নেশা খোর, ধর্ষক, আত্মহত্যা! চলছে, চলবেই, বাড়ছে, বাড়বেই!
তাহলে আপনারা ই বলুন ভুল কোথায়? বিখ্যাত হবেন কিভাবে? বাজে চিন্তা লালন করে বিখ্যাত হওয়া যায়?
এ জন্য মেয়ের ছেলের বাবাদের বলছি সন্তান প্রাপ্ত বয়স্ক হলে আর দেরি নয়। তাদের ব্যাবস্থা করুন যা প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠিত হবো এ আশায় বসে থাকা বেকুবের কাজ।
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন।
★SK★

Comments

Popular posts from this blog

পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠি।পড়ুন একবার

ভালোবাসার গল্প । গল্প পড়ে চোখে পানি চলে এল